অনলাইনসদরসাতক্ষীরা জেলা

সাতক্ষীরায় যুব নেতৃত্বে উন্নত বর্জ্য-ব্যবস্থাপনা এবং কার্যকর ডাম্পিং স্টেশন প্রতিষ্ঠায় ক্যাম্পেইন

স্টাফ রিপোর্টার: সাতক্ষীরা সদরে যুব নেতৃত্বে পরিবেশ দুষণরোধে উন্নত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও কার্যকর ডাম্পিং স্থাপন প্রতিষ্ঠার বিষয়ে এক্টিভিস্টা সাতক্ষীরা, নেটওয়ার্ক, বিভিন্ন প্লাটফর্ম, সমমনা সংস্থা, সাংবাদিক, যুব সদস্য এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে জনসচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা পৌরসভার গেট সংলগ্ন প্রাণ সায়ের খালের ধারে বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা সিডো বাস্তবায়নে এবং একশনএইড বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় যুব নেতৃত্বে পরিবেশ দুষণরোধে উন্নত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও কার্যকর ডাম্পিং স্থাপন প্রতিষ্ঠার বিষয়ে জনসচেতনতামূলক এ ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়।

সিডো সংস্থার প্রধান নির্বাহী শ্যামল কুমার বিশ্বাস সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেডিএফ সভানেত্রী ফরিদা আক্তার বিউটি।

বক্তব্য রাখেন জেডিএফ সভানেত্রী ফরিদা আক্তার বিউটি, একশনএইড বাংলাদেশ এর ইন্সপেরিটর সুইট খান, সাংবাদিক এস এম বিপ্লব হোসেন, কর্ণফুলী যুব সংঘের সাধারণ সম্পাদক সাহানাজ পারভিন, প্রান্তিক যুব সংঘের সদস্য উর্মি খাতুন, সদস্য ইফতে জামিল,সবুজ পৃথিবী যুব সংঘের সভাপতি সিহাব সিদ্দিকী, সাংবাদিকবৃন্দ, বিভিন্ন সংস্থা, নেটওয়ার্ক, প্লাটফর্মের প্রতিনিধিবৃন্দ ও যুব সদস্যবৃন্দ।

বক্তারা বলেন- সাতক্ষীরা সদরে অপরকিল্পতি ও র্দুবল র্বজ্য ব্যবস্থাপনার কারণে পরবিশে ও জনস্বাস্থ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতগ্রিস্ত হচ্ছ। অনিয়মিত র্বজ্য সংগ্রহ, ছড়য়ি ছিটিয়ে থাকা আর্বজনা এবং একটি কার্যকর ডাম্পিং স্টেশনের অভাবরে ফলে জলাবদ্ধতা, র্দূগন্ধ ও বায়ুদূষণ বাড়ছে। এই সমস্যা শিশু, নারী, প্রবীণ এবং অনানুষ্ঠানিক ডাম্পিং এলাকার আশপাশে বসবাসরত নিম্ন আয়রে মানুষদরে ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছে। ক্রমর্বধমান জনসংখ্যার সাথে তাল মিলিয়ে বিদ্যমান র্বজ্য ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা সক্ষম নয়। বর্জ্য প্রায়ই খোলা স্থান, ড্রনে বা খালে ফলো হয়, যা র্বষাকালে ড্রনেজে ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করে এবং জলাবদ্ধতা আরও বাড়ায়। নিদিষ্ট ডাম্পিং স্টেশন না থাকায় দূষণ প্রতনিয়িত বৃদ্ধি পাচ্ছে। পরিস্থিতি উন্নয়নরে চষ্টো সীমতি হয়ে আছে কারণ পৌরসভা, পরবিশে অধদিপ্তর এবং ইউনয়িন ও উপজলো র্পযায়ের র্কতৃপক্ষরে মধ্যে সমন্বয়রে ঘাটতি রয়েছে ফলে র্দুবল র্বজ্য ব্যবস্থাপনা এখন পরিবেশে ও জনস্বাস্থ্যরে জন্য একটি গুরুতর হুমকি হিসেবে দাঁড়িয়েছে এবং জরুরি ভিত্তিতে সম্মলিতি পদক্ষপে প্রয়োজন।

উপস্থিত ছিলেন প্রকল্প সমন্বয়কারী মো: তহিদুজ্জামান, প্রোগ্রাম অফিসার চন্দ্র শেখর হালদার, ফাইনান্স অফিসার চন্দর কুমার বৈদ্য, ইয়ূথ পিয়ার গ্রুপ ফ্যাসিলিটেটর মোহায়মিন প্রমুখ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *